×
শনিবার ● ২১ জুন ২০২৫ ৭ আষাঢ় ১৪৩২
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ শিরোনাম: বামনায় একধিক ফেক আইডির ফেসবুক পোষ্টে বিভ্রান্তিতে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী দলীয় উচ্চমহল,নেয়া হয়েছে আইনী ব্যবস্থা চট্টগ্রামের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক আলহাজ্ব আব্দুর রাজ্জাক আর নেই পাথঘাটায় ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধে নৌবাহিনীর তৈরি সাঁকো পরিদর্শনে কন্টিনজেন্ট কমান্ডার পাথরঘাটায় ঈদ উপলক্ষে যৌথবাহিনীর চেকপোস্ট- ৫টি মোটরসাইকেলে জরিমানা, ১টি জব্দ লক্ষ্মীপুরা দাখিল মাদ্রাসায় নতুন কমিটি: সভাপতি নাসির উদ্দিন নিলু গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত স্থানীয় বিজ্ঞাপনে কলুষিত সাংবাদিকতা: গণমাধ্যমের সুরক্ষা সাংবাদিক জালাল উদ্দিন জুয়েলের বাবা আব্দুর রশিদ আর নেই ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার
Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)
কলাপাড়ার বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের আয়োজনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগীতায় ৩০ জন গোল চাষীকে ৫,০০০ গোল গাছ বীজ বিতরণ
প্রকাশ : শনিবার, ১৭ মে , ২০২৫, ১০:২৭:০০ এএম
রাসেল কবির মুরাদ.নিজস্ব সংবাদদাতা:
GK_2025-05-17_682810f2c001c.jpg

 

  • পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট, রহমতপুর উপকেন্দ্র বরিশালের আয়োজনে কলাপাড়া কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগীতায় পতিত জমির ব্যবহার ও ভূমি ক্ষয় রোধ করে গুড় উৎপাদন ত্বরান্বিত করার জন্য বাগান সৃজনের লক্ষ্যে শুক্রবার ১৬ মে  দুপুরে গোলপাতার বীজ বিতরণ ও চারা রোপন কর্মসূচী-২০২৫ কলাপাড়ার নবীপুর গ্রামের ৩০ জন গোলচাষীর মাঝে ৫,০০০ বীজ  বিতরণ করা হয়। গোল গাছের শিকর পুঁড়িয়ে দাঁতের মাজন ও কচিপাতা থেকে দাঁতের বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক তৈরি করা হয়।  গোল গাছ উপকূলবর্তী  এলাকার প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় বিরাট ভূমিকা পালন করে। এ কারনে গাছটি বিস্তারে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
     
    বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন,বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট বরিশাল রহমতপুর উপকেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. রতন কুমার গনপতি, কলাপাড়া কষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ সহকারী কর্মকর্তা মো ওয়ালিউল্লাহ, কৃষক উত্তম কুমার সরকার, শিক্ষক দিলীপ কুমার শিকারী, সাংবাদিক মো. শরিফুল হক শাহীন প্রমুখ।
     
    বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট বরিশাল রহমতপুর উপকেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. রতন কুমার গনপতি বলেন, বাংলায় গোলপাতা, ইংরেজিতে নিপা পাম। পাম জাতীয় উদ্ভিদ প্রজাতী, ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ।  অজস্র শিকড়যুক্ত খাটো কান্ডের এই গাছ।  বাংলাদেশের মানুষের কোনরূপ প্রচেষ্টা ছাড়াই সুন্দরবনে প্রকৃতিকভাবেই গোলপাতা গাছের জন্ম হয়।  উপকূলে বসবাসকারী লোকেরা গৃহস্থালির কাজের জন্য ক্ষেত জমিতেও কিছুটা গোলপাতা চাষ করেন। শুধু ঘরের ছাউনি এবং জ্বালানি হিসেবে গোল পাতা ব্যবহার করে এবং স্থানীয় কিছু লোক এর রস সংগ্রহ করে পান করে এবং গুড়ও তৈরি করছে। 
     
    উল্লেখ্য,  গোলপাতা গাছের ফল গুচ্ছাকারের এবং বেশ বড়, অনেকটা তালের শাঁষের মতো।  কচি তালের শাঁষের মতোই এ ফল কচি অবস্থায় কেটে খাওয়া হয়। ফলের ডগা কেটে পাত্র বেধে রেখে গোলের রস সংগ্রহ করা হয়। এই রস আখ, তাল কিংবা খেজুর গাছের রসের ন্যায় মিষ্টি এবং সুস্বাদু। যা সরাসরি পান করা যায়। গোলের রসের গুড়ের তৈরি পাটালি, মিষ্টি, পিঠে ও পায়েস খুব সুস্বাদু। এই রস গরম লুচি, রুটি দিয়ে বা মুড়ি দিয়ে খেতে খুব ভালো লাগে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে, গোল গাছের মিষ্টি রস খেলে কৃমি নাশ হয়। ডিহাইড্রেশন দূর করে এবং গোল রস অসুস্থ্য শরীরে দ্রুত শক্তি আনতে সহায়তা করে।গোলের রস থেকে উন্নত মানের গুড় এবং চিনি তৈরি করা যায়। গোলের রস থেকে উন্নত ভিনেগার প্রস্তুত করা যায়। গোল গাছের ফল প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল যুক্ত। বিশেষত চর্মরোগের সকল পর্যায় নিরাময়ে সাহায্য করে এই গোলপাতার ফল। এছাড়া গোল গাছের রস দিয়েও চর্মরোগের ঔষধ তৈরি করা হয়। 
     
to me, rhbnews.nd

আরও খবর

Ad for sale 225 x 270 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
🔝