মামলার আসামিরা হলেন - সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শাকিল আকন্দ বুলবুল, সাবেক মেয়র মুকিতুর রহমান রাফি, কামারদহ ইউপি চেয়ারম্যান তৌকির হাসান রচি, সাবেক কাউন্সিলর শাহিন আকন্দ, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আতাউর রহমান সরকার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোকাদ্দেস আলী প্রধান বাদু, সাবেক কাউন্সিলর জয়নাল, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ন আহবায়ক মুক্তার হোসেন সাদ্দাম, বাবুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল লতিফ প্রধান, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য আব্দুল হান্নান আজাদ, সাবেক সংসদ সদস্যের ব্যক্তিগত সহকারী আতিকুর রহমান আতিক, আইয়ুব আলী, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি তাহেদুল ইসলাম রকেট, সাবেক কমিশনার মাসুদ রানা বাপ্পী, মামুন সরকার, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সম্পাদক মিয়া আসাদুজ্জামান হিরু, সাবেক কাউন্সিলর মাজেদুল ইসলাম, জেলা যুবলীগ নেতা শহিদুল ইসলাম কমেট, নান্নু মিয়া, শাহিন, আল আমিন, জহুরুল ইসলাম সবুজ, জেলা ছাত্রলীগ নেতা রাফসান জানি স্বণাফ, জাহিদ, উপজেলা তাঁতীলীগের সহ-সভাপতি এনামুল হক, সুইট রানা, সুমন, মোস্তাফিজুর রহমান, হাজী মাহতাব, পায়েল, ইউপি আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল মমিন, আরিফুল ইসলাম, সাবেক কাউন্সিলর ফারুক কবির, কামারদহ ইউপি সদস্য মিন্টু শেখ, সাজু মিয়া ওরফে কানা সাজু, সবুজ, তালুককানুপুর ইউপি চেয়ারম্যান মাসুদ আলম মন্ডল, জাহিদ ইসলাম বাদল, ওয়ারেজ সরকার, অলিউর রহমান অলি, রাগেবুল ইসলাম, দরবস্ত ইউপি চেয়ারম্যান আ.র.ম. শরিফুল ইসলাম জজ, সিহাব সরকার রঞ্জন, ইউনিয়ন আওয়ামী নেতা আব্দুল হাই তালুকদার, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ন আহবায়ক নজরুল ইসলাম, বিপু সরকার, আব্দুর রাজ্জাক, রেজাউল করিম, শাহজাহান আলী সরকার, মামুন তালুকদার, দিনার, আইনুল ইসলাম, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান আতিক, মিঠুন তালুকদার, মোহন, গাইবান্ধা জেলা তাঁতীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রাজু ইসলাম আকাশ, ইউপি চেয়ারম্যান খ.ম. সাজু, পৌর যুবলীগ নেতা কাইয়ুম মিয়া, মোকসেদুল আমীন রিপন খন্দকার, ইউনুস আলী মন্ডল, শফিক প্রধান, জিন্নু খন্দকার, ময়নুল হক হাওলাদার, মুশফিকুল হাওলাদার, আইয়ুব আলী প্রধান, সকালের বাণীর উপজেলা প্রতিনিধি রায়হান মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল, পারভেজ মন্ডল, সোলেয়মান প্রধান, শাওন মিয়া, আতাউর রহমান, মহিমাগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজওয়ান মুন্সি, আব্দুল লতিফ আকন্দ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের আহবায়ক হামিদুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম, তোফায়েল প্রধান, আশিক, সবুজ, মীর কাশেম ফুয়াদ, এনামুল হক, জুয়েল মিয়া, আব্দুর রশিদ, আব্দুর রহিম, লাবলু মুন্সি, ফরহাদ মুন্সি, মোফাজ্জল হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, হাসান মাস্টার, বিপ্লব মিয়া, মুকুল, জরফে আলী, আরিফুল, সোয়েব, খালিদ মাহমুদ সুমন, মাহামুদুল মেম্বার, লিটন, রাসেল শাহ চঞ্চল, সেলিম, সোহাগ, আহসান হাবীব শিমুল, হাবিবুর রহমান হাবু, আজাহার, আব্দুল লতিফ মন্ডল, আনোয়ার সরকার, রানা, জাহাঙ্গীর হোসেন ফরিদুল, জাহিদুল ইসলাম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা নবাব প্রধান, আলী আকবর, মেহেদী হাসান, মুকুল মিয়া, মেহের জামান, রফিকুল ইসলাম সাজু, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য জাহাঙ্গীর আলম, মজিদুল ইসলাম পুতুল, সাদ্দাম হোসেন, জোবাইর রহমান, আব্দুল মমিন, আবু মূসা, সোহাগ চৌধুরী, রশিদ শাহরিয়া, পলক প্রধান, নুরুল ইসলাম, নিয়াজ মোর্শেদ, মামুন মিয়া, আজাদুল মিয়া, আল মামুন, আব্দুল লতিফ ওরফে ফাটা লতিফ, শাহজাহান আলী, আব্দুস সোবহান, খয়বর আলী, রফিকুল ইসলাম, জয়নাল মেম্বার, নয়া মিয়া, জীবন, ময়নুল, শিপন খন্দকার, ইউপি ছাত্রলীগ নেতা শাওন আল আসাদ, আবু সাঈদ লিটন, রুহুল আমিন খোরশেদ, রাব্বুল মন্ডল, শাকিব খান লেবু, মোস্তফা কামাল শ্যামল, জাহাঙ্গীর আলম লিচু, এটিএম মাহফুজার রহমান আমেল, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তা, শরিফুল ইসলাম, রিফাত মাহমুদ মানিক, লেবু শেখ, নাইচ মিয়া, আনিছুর ফারাজী, বাবুল আক্তার, আব্দুল মান্নান সিদ্দিক, রুবেল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আতাউর প্রধান বাবলু, ইউপি যুবলীগ নেতা আতাউর রহমান আতাব্বর, আবুল হোসেন, সাদ্দাম খন্দকার জসিম, দোদুল, মিলন, রশিদুল, পীরজাদা কাইয়ুম, মিঠু, রানা, রানা ওরফে রড রানা, নান্নু, আইয়ুব আলী, সাবেক কাউন্সিলর মিজানুর রহমান রিপন, শিহাব, শহিদুল মেম্বার, আরিফ ইসলাম, দিপু মিয়া, জুয়েল মিয়া আলতাফ হোসেন, বিভোর মিয়া, ইমরান, ফারুকুল ইসলাম ফারুক, হালিম সরকার লিটন, হাবিবুর, মমিনুল শেখ মমিন, আব্দুর রশিদ, জহুরুল মিয়া, মোস্তাফিজুর রহমান ভুলু, শাহজাহান, আমার সংবাদের জেলা প্রতিনিধি মোয়াজ্জেম হোসেন, মুনজুরুল ইসলাম, রনজু সরকার, আবু সুফিয়ান, আব্দুল হান্নান, ফিরোজ খান নুন, লেলিন, লুৎফর ওরফে নুতু, আবু হানিফ, শাহীন আজাদ শাপলা, ইসলাম, শরিফুল, সিদ্দিক, মোস্তফা, জয়দালী, উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য মাজেদুল ইসলাম মাহিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হাজী জাকারিয়া ইসলাম জুয়েল, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম শাহিন, জহুরুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান আকন্দ, হায়দার আলী, ওয়েছকুরুনী, সৈকত, শাওন শেখ, উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি হারুন তালুকদার, ফটু মিয়া, রায়হান সরকার, এ.টি.এম জয়নাল আবেদীন, আওয়ামী লীগ নেতা সোহরাব হোসেন, আবু খায়ের মোঃ রওশান হাবীব, রাকিব, ভোরের কাগজের উপজেলা প্রতিনিধি শাহ আলম সরকার সাজু প্রমুখ। এতে উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, তাঁতীলীগ ও ছাত্রলীগের ২২১ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এদিকে মামলার এজাহারে তিনজন সাংবাদিকের নাম রয়েছে। এছাড়া আরও ৫০ থেকে ৬০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।